আজকের আমার বাংলা ব্লগ খুব ইন্টারেষ্টিং আর মজাদার হবে. আশা করছি তোমাদের খুব খুব ভালো লাগবে। দুপুরে লাঞ্চে বানালাম সিমরনের ফেভরিট বেগুন পোড়া আর বাতি পোস্ত। বিকেলে চায়ের সাথে পাটি সাপ্টা পিঠে জমিয়ে দিলো আসর। তারপরে তোমাদের সাথে করবো দিল খুলে গল্প। আজকে জানাবো আমি কিভাবে হেট কমেন্টগুলো সামলাই। হেটার আর লাভার আমি সব ভিউয়ারকে ভীষণ ভালোবাসি। রাতের ডিনারের জন্য বানালাম বাটার দিয়ে তান্দুরি রুটি এবং কাশ্মীরি চিকেন - রেসিপিগুলো শেয়ার করবো।

This time I went from Bankura to the famous Bolpur Santiniketan, a very long tour. First I went to Sonajhuri Haat. I meditated with the Santalis and did group dance to the folk song. We had a traditional lunch at the Forest Hotel. It's fun to go around the fair. On the way back, I saw Rabindranath, the poet, and Santiniketan, the soul of all India. We had a lot of fun on this family tour.

This is the first time this winter that I have made a new dish of my own on Chirer Bhapa Pithe. Many times tastier than steamed rice cake to eat. I will share the recipe with you. I will also tell you what happened with Simran at University.

শ্বশুর শাশুড়ি সহ দেওরের পরিবার আর আমরা করলাম খুব জাকঁজমকে বনভোজন। জায়গাটা হলো বাঁকুড়ার ধরমপুর ডেম, বাংলার কাছে (Bankura Dharampur Dam, near Bangla)। এই প্লেসটা পিকনিক এর জন্য আমাদের বেস্ট লাগলো। জমিয়ে খাওয়া দাওয়া হলো. সিমরন আর আমি সহ প্রত্যেকে বেলাগাম ডান্স করলাম। এখানে এই বছরের প্রথম পিকনিক এ খুব খুব মজা আর আনন্দে মন ভোরে গেলো।

আজ ২৫শে ডিসেম্বর, প্রভু যীশু খৃষ্টের জন্মদিন। সবাইকে মেরি খ্রীষ্টমাস। ডিনারে করলাম চিকেন বিরিয়ানি। বিকেলে সাজুগুজু করে গেলাম বাঁকুড়া চার্চে। ভীষণ ভিড় ছিল. মোমবাতি জ্বালিয়ে খুব শান্তি পেলাম। বাড়িতে এসে খ্রীষ্টমাস ট্রি পশে নিয়ে কাটলাম বড়দিনের কেক। আমরা সবাই নাচ করলাম, হলো ধুমধামে নাইট পার্টি।